মঙ্গলবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৩

আত্মমগ্ন কথামালা-৩

জানুয়ারী ২১, ২০১২ - ১০:০৬ পূর্বাহ্ন 

অস্থিরতাটাকে কেমন জানি উপভোগের পর্যায়ে নিয়া চইলা গেছি। অস্থির না থাকলেই শালার কেমন কেমন লাগে। কে জানে? হয়তো সাইকোলজিতে এইটারও কোনো গালভরা নাম আছে। যখন অস্থির থাকি ভিতরে, তখন বাইরে বাইরে খুব স্থির কুউউল একটা ভাব ধইরা থাকার চেষ্টা করি। মজাই লাগে। বেশ মজা।
বহুতদিন ভিক্ষুকদের গ্রুপ ধইরা ভিক্ষা করতে দেখিনা। সবার মধ্যেই এখন ইন্ডিভিজ্যুয়ালিজম চইলা আসছে। দুইদিন আগে, হঠাৎ এক রাস্তায় দেখলাম তিনচার জন ভিক্ষুক সেই পুরানো স্টাইলে ভিক্ষা করতেছে। তবে আগের ভিক্ষুক গ্রুপের ভিতর যেই বৈচিত্র থাকতো, সেইটা এদের ভিতর নাই। সবাই একই রকমের। ভালোলাগলেও আসলে সেরম ভালোলাগেনাই।
মাথার ভিতর ঘুরঘুর করতেছে। ভাল্লাগতেছে না। এই কথাগুলা এখন পুরানা হইয়া গেছে। নতুন কিছু ভাইবা নেওয়া দরকার। আলসিতে সেইটাও হইতেছে না।
কয়দিন পর মন আবার ১৮০ ডিগ্রী ঘুরান দিবো কে জানে।
ঐ মানুষটা আসলে একজন পুরুষই। আগেও বুঝছি, আজকে লিখাই রাখলাম। যতই মুক্তমনের দাবী করুক, ভিত্রে ভিত্রে টিপিক্যাল মানসিকতাই ধারণ করে। হাসি আসে, মুখের উপ্রে হাসলে কস্ট পাইবো ভাইবা আর হাসি না। হয়তো একটা ইনসিকিওরিটি কমপ্লেক্সও কাজ করে। যদি ফ্রেন্ডশীপ নস্ট হইয়া যায়???

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন