সাধারনতঃ যা হয়ে থাকে, মৃত জোনাকীর ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। শুধু তার পাখায় লেপ্টে থাকা পাপের ব্যসার্ধ মাপতে গিয়ে কম্পাস গলদঘর্ম হয়ে উঠেছে বারবার। কারণ? কম্পাসে বাঁধা সুতোগুলোর নিয়ন্ত্রণ ছিলো লক্ষীপেঁচার চোখের গভীর তলদেশে।
পেঁচাটা উড়ে বেড়াচ্ছিলো, সতর্ক। ঘাসের আড়ালে ঘুরে বেড়ানো ইঁদুরের খোঁজে ব্যস্ত ছিলো হালকা বাদামী চোখ দু'টো। মাকড়সাদের নানা পাপ এবং ছড়িয়ে রাখা সুতোয় জড়িয়েছিলো আঁধার। সতর্ক পেঁচার চোখদু'টো কখন যে দখল হয়ে গেল মাকড়সার আটপায়ে নিয়ন্ত্রিত সুতোয়, সেটা জেনে ওঠা হয়নি।
পেঁচাটা উড়ে বেড়াচ্ছিলো, সতর্ক। ঘাসের আড়ালে ঘুরে বেড়ানো ইঁদুরের খোঁজে ব্যস্ত ছিলো হালকা বাদামী চোখ দু'টো। মাকড়সাদের নানা পাপ এবং ছড়িয়ে রাখা সুতোয় জড়িয়েছিলো আঁধার। সতর্ক পেঁচার চোখদু'টো কখন যে দখল হয়ে গেল মাকড়সার আটপায়ে নিয়ন্ত্রিত সুতোয়, সেটা জেনে ওঠা হয়নি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন