জানুয়ারী ২২, ২০১২ - ৭:৪৩ অপরাহ্ন
স্বর্গফর্গ ইত্যাদি লইয়া চিন্তা ভাবনা বাদ্দিছি বহুদ্দিন হইলো। অনেক দিন আগের চিন্তায় স্বর্গটা বেশ রইদ ঝলমলা আছিলো।
আইজ সন্ধ্যায় হাঁটতে হাঁটতে অফিস থেকে ফিরার পথে সংসদের পিছনে গ্লাডিওলা ফুলবাগান দেইখা সবার আগে মাথায় যেই শব্দটা আসলো, সেইটা হইতেছে স্বর্গীয়। প্রায় সবগুলা গ্লাডিওলা গাছে ফুল ধইরা আছে বিভিন্ন রঙ এর (মেজরিটি পার্পল রঙ)। সেই ফুলের বেডের উপরে পাশের ল্যাম্পপোস্ট থিকা হ্যালোজেন লাইটের ঝকঝকা নীলচে আলো ছড়াইয়া আছে। পাশের ডেকোরেশন গাছ টাইপের উপর হাল্কা হাল্কা আলোর ছোঁয়া পড়ছে, কেমন নীলচে-কালচে-সবুজ একটা রঙ দেখা যাইতেছে। চোখ পড়লো, আর মাথায় স্বর্গীয় শব্দটা লাফ দিয়া চইলা আসলো। মনে হইতে থাকলো, যদি আসলে স্বর্গ নামের কোনো স্থান থাইকাই থাকে তাইলে সেইটা বেশ চন্দ্রালোকিত গ্লাডিওলার বাগান টাইপের হইলে মন্দ হইতো না। একটু দূরে গাছের আড়ালে একটা বাংলো টাইপের বাড়ি থাকবো। সেইটা হইবো ঘুমানির যায়গা। যখনই ঘুম আসবো শুইয়া ঘুমায়া যামু।
বিষণ্ণ থাকলে আমার বেশি সিগারেট টানতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু অন্যান্য রিস্কি কাজ করতে খুব বেশী ভালো লাগে।
আজকে পলাশীর দিকে গিয়া আড্ডা দিতে ইচ্ছা হইতেছিলো। কিন্তু যার লগে আড্ডামু, সে পাগলের মতো বিজি। বিরক্ত করতে ইচ্ছা হইলো না। তাই সময় কাটানির লাইগা হাইটা বাসায় ফিরলাম।
ফেসবুক নামের জিনিসটা আইজকা বেশ পেইনের মতো লাগতেছে। কিন্তু কষ্ট কইরা ডিএক্টিভও করতে ইচ্ছা হইতেছে না। থাকুক বেটা নিজের মতো, আমি না ঢুকলেই হইলো। দেখি নিজের ইচ্ছায় কতটুকু জোর।
বাচ্চাকাচ্চাদের দেখলেই মনটাতে কেমন প্রশান্তি আসে। একঝাঁক বাচ্চাদের সাথে গল্প-খেলাধুলা করতে ইচ্ছা করতেছে এখন।
স্বর্গফর্গ ইত্যাদি লইয়া চিন্তা ভাবনা বাদ্দিছি বহুদ্দিন হইলো। অনেক দিন আগের চিন্তায় স্বর্গটা বেশ রইদ ঝলমলা আছিলো।
আইজ সন্ধ্যায় হাঁটতে হাঁটতে অফিস থেকে ফিরার পথে সংসদের পিছনে গ্লাডিওলা ফুলবাগান দেইখা সবার আগে মাথায় যেই শব্দটা আসলো, সেইটা হইতেছে স্বর্গীয়। প্রায় সবগুলা গ্লাডিওলা গাছে ফুল ধইরা আছে বিভিন্ন রঙ এর (মেজরিটি পার্পল রঙ)। সেই ফুলের বেডের উপরে পাশের ল্যাম্পপোস্ট থিকা হ্যালোজেন লাইটের ঝকঝকা নীলচে আলো ছড়াইয়া আছে। পাশের ডেকোরেশন গাছ টাইপের উপর হাল্কা হাল্কা আলোর ছোঁয়া পড়ছে, কেমন নীলচে-কালচে-সবুজ একটা রঙ দেখা যাইতেছে। চোখ পড়লো, আর মাথায় স্বর্গীয় শব্দটা লাফ দিয়া চইলা আসলো। মনে হইতে থাকলো, যদি আসলে স্বর্গ নামের কোনো স্থান থাইকাই থাকে তাইলে সেইটা বেশ চন্দ্রালোকিত গ্লাডিওলার বাগান টাইপের হইলে মন্দ হইতো না। একটু দূরে গাছের আড়ালে একটা বাংলো টাইপের বাড়ি থাকবো। সেইটা হইবো ঘুমানির যায়গা। যখনই ঘুম আসবো শুইয়া ঘুমায়া যামু।
বিষণ্ণ থাকলে আমার বেশি সিগারেট টানতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু অন্যান্য রিস্কি কাজ করতে খুব বেশী ভালো লাগে।
আজকে পলাশীর দিকে গিয়া আড্ডা দিতে ইচ্ছা হইতেছিলো। কিন্তু যার লগে আড্ডামু, সে পাগলের মতো বিজি। বিরক্ত করতে ইচ্ছা হইলো না। তাই সময় কাটানির লাইগা হাইটা বাসায় ফিরলাম।
ফেসবুক নামের জিনিসটা আইজকা বেশ পেইনের মতো লাগতেছে। কিন্তু কষ্ট কইরা ডিএক্টিভও করতে ইচ্ছা হইতেছে না। থাকুক বেটা নিজের মতো, আমি না ঢুকলেই হইলো। দেখি নিজের ইচ্ছায় কতটুকু জোর।
বাচ্চাকাচ্চাদের দেখলেই মনটাতে কেমন প্রশান্তি আসে। একঝাঁক বাচ্চাদের সাথে গল্প-খেলাধুলা করতে ইচ্ছা করতেছে এখন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন