অক্টোবর ৪, ২০১২ - ১০:২৫ পূর্বাহ্ন
রিসেন্টলি কক্সবাজারে ভয়াবহ কিছু ঘটনা ঘইটা গেলো। যেইটার কোনো লজিকাল কারণ খুইজা পাইতেছি না। মাথার ভেতর একাধিক হাইপোথিসিস ঘুরতেছে এই ইস্যুতে। কিন্তু সেগুলা নিয়া লেখতে গেলেই কই কই যানি হারায়া যাইতেছে। ভাবনাগুলা থাকতেছে, বাট, লেখায় প্রকাশ করতে পারতেছি না। ওয়ার্ড হারায় যাইতেছে, লাইন হারায়া যাইতেছে।
কবিতা আমার এত প্রিয় একটা বিষয়। কিন্তু সেই জিনিসটারেও ঠিকঠাক মত লিখতে টিখতে পারতেছিনা। শুধু ফেসবুকে একটা দুইটা কইরা লাইন দিতেছি। সেগুলাও আমার নিজের কাছে আপ টু দ্য মার্ক হইতেছে না। সেদিন দেখি এক ফ্রেন্ডও সেইম জিনিস কইলো। সে কইতেছে, "তোর লেখাগুলা শুধু শব্দের ভারে ভারাক্রান্ত হইয়া যাইতেছে। কোনো প্রাণ নাই, ইমোশন নাই। তুই বেটার কিছুদিন ব্রেক নে।" কথাগুলা শুনতে খারাপ লাগছে, কিন্তু বন্ধুটারে থ্যাংক্স জানাইতেই হয়। সে নির্মোহ থাইকা আমার সাম্প্রতিক লেখাগুলারে জাজ করনের চেষ্টা করছে।
অস্থিরতা বাড়ছে গত মাস দু'য়েক ধইরা। যদিও এইটা ক্রনিক ব্যাধি হইয়া গেছে সেই ৭/৮ বছর ধইরা। তবুও ব্যাধিটারে আয়ত্ত্বে আনবার কোনো উপায় বের কইরা আনতে পারি নাই।
মজার এক প্রোজেক্ট হাতে নিছি কাজেও খাটতেছে বইলাই মনে হয়...
ছোট বেলায় স্লিপারে চড়তাম। প্রথমে পিছনের সিড়ি বাইয়া উপরে উঠতাম, সেইখান থিকা দুরুদুরু বুকে বইসা শাঁ কইরা নিচে নাইমা আসতাম। তারপর আরো বেশী দুরুদুরু বুকে পিছলা অংশটা দিয়া দৌড়ায়া উপরে চড়তাম। যখন এক্সপার্ট ছিলাম না, তখন খালিপায়ে দৌড়াইতাম। আর এক্সপার্ট হইয়া যাওনের পর একে একে কেডস, চামড়ার জুতা ইত্যাদি পইড়া ট্রাই দিতাম। কিন্তু দুরুদুরু ভাবটা রইয়াই গেছিলো এক্সপার্ট হইবার পরেও। ইদানিং সেই ভাবটা ফিরে আসছে। যদি পইড়া যাই, যদি পইড়া যাই...
রিসেন্টলি কক্সবাজারে ভয়াবহ কিছু ঘটনা ঘইটা গেলো। যেইটার কোনো লজিকাল কারণ খুইজা পাইতেছি না। মাথার ভেতর একাধিক হাইপোথিসিস ঘুরতেছে এই ইস্যুতে। কিন্তু সেগুলা নিয়া লেখতে গেলেই কই কই যানি হারায়া যাইতেছে। ভাবনাগুলা থাকতেছে, বাট, লেখায় প্রকাশ করতে পারতেছি না। ওয়ার্ড হারায় যাইতেছে, লাইন হারায়া যাইতেছে।
কবিতা আমার এত প্রিয় একটা বিষয়। কিন্তু সেই জিনিসটারেও ঠিকঠাক মত লিখতে টিখতে পারতেছিনা। শুধু ফেসবুকে একটা দুইটা কইরা লাইন দিতেছি। সেগুলাও আমার নিজের কাছে আপ টু দ্য মার্ক হইতেছে না। সেদিন দেখি এক ফ্রেন্ডও সেইম জিনিস কইলো। সে কইতেছে, "তোর লেখাগুলা শুধু শব্দের ভারে ভারাক্রান্ত হইয়া যাইতেছে। কোনো প্রাণ নাই, ইমোশন নাই। তুই বেটার কিছুদিন ব্রেক নে।" কথাগুলা শুনতে খারাপ লাগছে, কিন্তু বন্ধুটারে থ্যাংক্স জানাইতেই হয়। সে নির্মোহ থাইকা আমার সাম্প্রতিক লেখাগুলারে জাজ করনের চেষ্টা করছে।
অস্থিরতা বাড়ছে গত মাস দু'য়েক ধইরা। যদিও এইটা ক্রনিক ব্যাধি হইয়া গেছে সেই ৭/৮ বছর ধইরা। তবুও ব্যাধিটারে আয়ত্ত্বে আনবার কোনো উপায় বের কইরা আনতে পারি নাই।
মজার এক প্রোজেক্ট হাতে নিছি কাজেও খাটতেছে বইলাই মনে হয়...
ছোট বেলায় স্লিপারে চড়তাম। প্রথমে পিছনের সিড়ি বাইয়া উপরে উঠতাম, সেইখান থিকা দুরুদুরু বুকে বইসা শাঁ কইরা নিচে নাইমা আসতাম। তারপর আরো বেশী দুরুদুরু বুকে পিছলা অংশটা দিয়া দৌড়ায়া উপরে চড়তাম। যখন এক্সপার্ট ছিলাম না, তখন খালিপায়ে দৌড়াইতাম। আর এক্সপার্ট হইয়া যাওনের পর একে একে কেডস, চামড়ার জুতা ইত্যাদি পইড়া ট্রাই দিতাম। কিন্তু দুরুদুরু ভাবটা রইয়াই গেছিলো এক্সপার্ট হইবার পরেও। ইদানিং সেই ভাবটা ফিরে আসছে। যদি পইড়া যাই, যদি পইড়া যাই...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন